*/

অনলাইন ইনকামের সেরা ৫ টি কার্যকরী উপায়

বর্তমান যুগ অনলাইনে যুগ। এই যুগে এসে ইন্টারনেট ব্যবহার করেনা এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া যায় না। প্রায় সকল মানুষই ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনের সাথে পরিচিত। বর্তমানে অনলাইন আমাদের যোগাযোগ থেকে শুরু করে সকল রকমের কাজে সাহায্য করে। এখন এসে অনলাইন থেকে ইনকাম করাও সম্ভব। কিন্তু কিভাবে একটি মোবাইল বা কম্পিউটারের মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করবেন।
Online Income guidelines
Online Income 
আর অনলাইনে কিবা কাজ আছে যেটা করলে আমাদের টাকা দিবে? আমরা যারা একেবারে নতুন তাদের মাথায় এই প্রশ্নগুলো আসে। আসলে বর্তমান যুগে এসে অনেক কাজেই অনলাইনে করা যায় যেটা আমরা আগে অফলাইনে করতাম। বর্তমানে যোগাযোগ থেকে শুরু করে কেনাকাটার সবাই অনলাইনে করা যায়। একটা সময় ছিল যখন আমরা চিঠির মাধ্যমে অফলাইনে যোগাযোগ করতাম। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে এখন আমরা অনলাইনে খুব সহজেই যোগাযোগ করতে পারছি। আগে ব্যবসা ছিল দোকানে কিন্তু এখন ব্যবসা অনলাইনেও। আপনি চাইলে অনলাইনে কোন খাবার অর্ডার দিতে পারেন সেটা আপনার বাসায় পৌঁছে দেওয়ার দায়িত্ব তাদের। ভাবুন অনলাইন আমাদের কাজগুলোকে কতটা সহজ করে দিয়েছে। তাই এখনকার সময় অনলাইনে ইনকাম করাও সহজ। এই পোস্টে অনলাইনে ইনকাম করার সবচেয়ে জনপ্রিয় পাঁচটি মাধ্যম সম্পর্কে বলা হবে। আপনি চাইলে এর যে কোন অ্যাপ থেকে বেছে নিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করে দিতে পারেন।

অনলাইনে ইনকাম করার পাঁচটি উপায়

বর্তমানে অনলাইনে ইনকাম করার অনেক রকমের উপায় রয়েছে। যেগুলোর মধ্যে কিছু কিছু সত্য আবার কিছু কিছু মিথ্যা। আমরা যখন ইউটিউবে অনলাইন ইনকাম বিষয়ক সার্চ করি। তাহলে এই নিয়ে অনেক ভিডিও পেয়ে যাব। আসলে এগুলোর অধিকাংশই ভুয়া। আপনাকে দিয়ে কাজ করিয়ে পেমেন্ট দিবে না। তাই দেখে শুনে প্রতারক চক্র হতে সাবধান হন। আমি এই পোস্টে যে পাঁচটি মাধ্যম দেখাবো সেগুলো একেবারে সত্য। অর্থাৎ এই কাজগুলোর মাধ্যমে আপনি সত্যি সত্যিই ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগিং করে ইনকাম

বর্তমানে একটি জনপ্রিয় অনলাইন ভিত্তিক কাজ হচ্ছে ব্লগিং। ব্লগিং করে অনেকেই মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। তাই ব্লগিং বর্তমানে অন্যতম জনপ্রিয় ইনকাম মাধ্যম।
Article written
Article written 

ব্লগিং কি?

আপনি যদি শিক্ষামূলক কোন আর্টিকেল লিখতে পারেন। তাহলে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করবেন। আপনি চাইলে ব্লগারের মাধ্যমে ফ্রি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। আবার পেইড ভাবেও ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। এরপর আপনার ওয়েবসাইটটিতে নিয়মিত আর্টিকেল লিখে পাবলিস্ট করবেন। মূলত এটা কি ব্লগিং বলা হয়।

ব্লগিং করে ইনকাম করব কিভাবে?

আপনার ওয়েবসাইটে অনেকগুলা আর্টিকেল পাবলিস্ট করার পর যখন ভিজিটর সংখ্যা বাড়তে থাকবে আপনি এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করবেন। তখন এডসেন্স আপনার সাইটে বিজ্ঞাপন দেখাবে। ব্যাস তারপর আপনি এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আর এভাবে আপনি ব্লগিং করেন ইনকাম করতে পারবেন।

ব্লগিং করে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব?

আপনি ব্লগিং করে কত টাকা ইনকাম করবেন সেটা ডিপেন্ড করে আপনার কাজের উপর। আপনি আর্টিকেল যত বেশি লিখবেন আপনার সাইটে ভিজিটর আসার সম্ভাবনা তত বেশি থাকবে। ভিজিটর যত বেশি আসবে আপনার আর্ন অন্তত বেশি হবে। এখানে একটি সুবিধা রয়েছে। আপনার ওয়েবসাইটের বয়স যত বেশি হবে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়তে থাকবে। অর্থাৎ ইনকাম ও বাড়তে থাকবে। তাই প্রথম প্রথম কম ইনকাম হলেও হতাশ হবেন না। আস্তে আস্তে ইনকাম এর পরিমাণ বাড়তে থাকবে।

ইউটিউবিং করে ইনকাম

বর্তমানে ইউটিউবিং করে ইনকাম অনেক সহজ হয়ে গেছে। একটা সময় ছিল যখন ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার ও ওয়াচ টাইম পূরণ করা কঠিন ছিল। কিন্তু ইউটিউবের নতুন আপডেট এ কাজটা অনেক সহজ হয়ে গেছে। আপনি যদি একটি সুন্দর ভাবে ভিডিও করে ইউটিউবে পাবলিস্ট করতে পারেন।
Earn from YouTube
YouTubeing 
তাহলে ইউটিউব নিজেই আপনাকে দর্শক এনে দিবে ‌ । যে কাজটা youtube আগে করত না। আপনি যদি আপনার নিজের থেকে একটি ভিডিও তৈরি করে সুন্দরভাবে পাবলিস্ট করেন। তাহলে খুব সহজেই ইউটিউব সেটা পাবলিকের কাছে পৌঁছে দিবে। এবং আপনার সাবস্ক্রাইবার ও ওয়াচ টাইম সহজে পূরণ হয়ে যাবে।

ইউটিউবিং কি

ইউটিউবে একটি চ্যানেল তৈরি করে সেখানে ভিডিও আপলোড দেওয়াই হচ্ছে ইউটিউবিং। মনে রাখবেন যে ভিডিওটি আপলোড দিবেন সেটা অবশ্যই আপনার নিজের হতে হবে। তাহলে youtube সেটা খুব সহজেই ভাইরাল করে দিবে। হতে পারে আপনি কোন ফানি ভিডিও তৈরি করবেন আবার শিক্ষকতাও করতে পারেন। ভিডিওতে যে যাই করুক না কেন সেটাই হবে ইউটিউবিং।

ইউটিউবিং করে ইনকাম করবে কিভাবে

ইউটিউব আপনাকে একটি টার্গেট দিবে। যেটা আপনাকে পূরণ করতে হবে। যেমন বর্তমানে ইউটিউব টার্গেট দেয় ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও ১০ মিলিয়ন ভিউ। আপনি এই টার্গেট পূরণ করতে পারলে। ইউটিউবে মনিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন। একবার মনিটাইজেশন হয়ে গেলে যারাই আপনার ভিডিও দেখবে সামনে একটি বিজ্ঞাপন দেখতে পাবে আর এই বিজ্ঞাপন দেখলে আপনার ইনকাম হবে। আর এভাবেই আপনি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারেন।

ইউটিউবিং করে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব

যেভাবে ব্লগিং করে ইনকাম করা যায়। এবং এটা আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পেতে থাকে। তেমনটা ইউটিউবিং এর ক্ষেত্রেও । আপনার চ্যানেলের যত বৃদ্ধি পাবে সেটা ততই জনপ্রিয় হবে। তখন ততই লোক আপনার ভিডিও দেখতে আসবে। আর এভাবেই আপনার ইনকাম বাড়তে থাকবে। বিস্তারিত পড়ুন- ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার সঠিক গাইডলাইন

ফেসবুক থেকে ইনকাম

অনেক আগে থেকেই ফেসবুক থেকে ইনকাম করা সম্ভব ছিল। বর্তমানে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা সবার উপরে। তাই ফেসবুক থেকে ইনকাম বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। তবে ফেসবুক লাইট এপ্সে বিজ্ঞাপন দেখায় না। অন্যদিকে প্রায় অর্ধেক লোকই ফেসবুক লাইট ব্যবহার করেন।
How to earn from Facebook
Facebook earning 
যার কারণে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা বিজ্ঞাপন একটু কমই দেখতে পান। তাই ফেসবুক থেকে ইনকামটাও ইউটিউব অপেক্ষায় একটু কম হবে।

ফেসবুক কি

ফেসবুক বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম। প্রধানত এটি যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ফেসবুকের মেসেঞ্জারের মাধ্যমে আমরা একে অন্যের সাথে কথোপকথন করি। আস্তে আস্তে ফেসবুক আপডেট হয় এখন ফেসবুক হয়ে উঠেছে youtube এর মতন ভিডিও আপলোড করার মাধ্যম। তাই ফেসবুক মূলত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম হিসেবে পরিচিত।

ফেসবুক থেকে ইনকাম করব কিভাবে

অতীতে ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে হলে আপনার ফেসবুক পেজ তৈরি করা লাগতো। এরপর ১০ হাজার ফলোয়ার লাগতো। যেটা অধিকাংশ লোকের কাছেই ছিল খুব কঠিন কাজ। কিন্তু বর্তমানে ফেসবুক একটি নতুন আর্নিং সিস্টেম চালু করেছেন। এখানে আপনি আপনার আইডিকেই পেইজে কনভার্ট করতে পারবেন। আবার আপনার পাঁচ হাজার বন্ধুকে পাঁচ হাজার ফলোয়ারে কনভার্ট করতে পারবেন। ব্যাস এরপর রিল ভিডিও আপলোড করা শুরু করে দিন। লক্ষ্য পূরণ হলে তারপর facebook আপনাকে মনিটাইজেশন করে দিবে।

ফেসবুক থেকে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব

আপনার যত ফলোয়ার বৃদ্ধি পাবে ততই ভিডিও ভিউ হবে। আর ততই ইনকাম বৃদ্ধি হতে থাকবে। অর্থাৎ এটাও আস্তে আস্তে ইনকাম বৃদ্ধি হওয়ার সিস্টেম। তবে ইউটিউব অপেক্ষায় ফেসবুকে ইনকাম অনেক কম।

ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম

বর্তমানে অনলাইনে ইনকাম করার সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং। ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে সে ক্ষেত্রে আপনাকে জানতে হবে সঠিক গাইডলাইন। ফ্রিল্যান্সিংয়ে অসংখ্য সেক্টর রয়েছে।
Earn from freelancing
Freelancing 
একেক সেক্টরের একেক কাজ। আপনি কোন কাজটি করবেন সেটা ডিপেন্ড করে আপনার পছন্দের উপর।

ফ্রিল্যান্সিং কি

ফ্রি অর্থ হচ্ছে বিনামূল্য। আর লেন্সিং করতাছে উপার্জন। অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং এর মানে আছে বিনামূল্যে উপার্জন। মূলত অনলাইনে করার সকল কাজই ফ্রিল্যান্সিংয়ের আওতায়। ফ্রিল্যান্সিং এ ডিজিটাল মার্কেটিং অন্যতম। ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলোর মধ্যে আর্টিকেল রাইটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইনা, পন্য সেল ও ভিডিও এডিটিং অন্যতম।

ফ্রিল্যান্সিং ইনকাম করব কিভাবে

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। এডসেন্স, আপওয়ার্ক, ফাইবার সহ আরো অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে। এগুলোর মাধ্যমে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে পারবেন। এই ওয়েবসাইটগুলোতে বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ কাজের অফার করবে। যেমন একটি আর্টিকেল লিখতে হবে, ওয়েবসাইটের লোগো তৈরি করে দিতে হবে অথবা একটি ওয়েবসাইট কে ডিজাইন করে দিতে হবে। আর এই কাজগুলো করে দিতে পারলে তারা আপনাকে পেমেন্ট দিবে।

ফ্রিল্যান্সিং করে কত টাকা ইনকাম করা সম্ভব

ফ্রিল্যান্সিং করা বর্তমানে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন অনেকে। আপনি কাজ করে যত অভিজ্ঞ হবেন অর্থাৎ আপনার কাজ যত সুন্দর হবে। আপনার ক্লাইন্ট রা আপনাকে রেটিং দিবে। আর এই রেটিং অনুযায়ী আরো অনেক ক্লাইন্ট আসতে থাকবে। আর এভাবে আপনার ইনকাম বৃদ্ধি হতে থাকবে।

অনলাইনে বিজনেস করে ইনকাম

বর্তমানে যেহেতু সবাই অনলাইনে অ্যাক্টিভ থাকেন। তাই সবাই চেষ্টা করেন কাজগুলো অনলাইনের মাধ্যমে করে নিতে। তাই আপনি তাদের কাজগুলোকে সাহায্য করতে পারেন।
Online business
Online business 

অনলাইন বিজনেস কি

মনে করেন আপনার একটি রেস্টুরেন্ট আছে। সেখানে পিজ্জা বার্গার সহ অনেক কিছু বিক্রি করেন। আপনি কিন্তু চাইলে এই কাজটা অনলাইনে করতে পারেন। সাপোজ এর জন্য একটি ফেসবুক পেজ খুলবেন। এরপর এ পণ্যগুলো বিক্রি করার জন্য ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে থাকবেন। এরপর দেখবেন অনেকেই আপনাদের কাছে অনলাইনে অর্ডার করবেন। এভাবে আপনাদের কাস্টমার বৃদ্ধি হতে থাকবে। ভালো হলে একটি ওয়েবসাইট ও তৈরি করতে পারেন। এখন বলতে পারেন আমার তো কোন বিজনেস নেই। অথবা আমি একা মানুষ দূরে দূরে সাপ্লাই দিতে পারব না। আমি কি করবো? তাহলে আমি আপনাকে বলব আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করুন। এখানে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া সার্ভিস বিক্রি করতে পারেন। যেমন ফেসবুকে ফলোয়ার ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার ইত্যাদি। অথবা আপনি চাইলে ডোমাইন হোস্টিং এর ব্যবসা করতে পারেন। এগুলো অনলাইনে বিক্রি করা যায়। বাসায় নিয়ে দিয়ে আসার কোন ঝামেলা নেই। তবে এই কাজটা করতে আপনার কিছু পরিমাণ টাকা খরচ করতে হবে। মূলত এটাই অনলাইন বিজনেস।

অনলাইন বিজনেস করে ইনকাম করবেন কিভাবে

এর জন্য প্রথমে আপনাকে কিছু টাকা খরচ করে কিছু পণ্য কিনতে হবে(যে পণ্য আপনি বিক্রি করবেন)। হতে পারে লাইক ফলোয়ার, ডোমেইন হোস্টিং, অথবা কোন খাদ্য ইত্যাদি। তবে বর্তমানে ইউটিউব প্রিমিয়াম বিক্রি ক্যানবা প্রো বিক্রি ইত্যাদি করে অনেকে ইনকাম করছেন। এরপর এগুলা মানুষের কাছে বিক্রি করবেন।

অনলাইন বিজনেস করে কত টাকা ইনকাম করা যায়

আপনার যত সেল হবে তত ইনকাম হবে। তাই বেশি ইনকামের জন্য করতে হবে বেশি সেল। আমি এরকম কিছু সাইট দেখেছি যারা প্রতিদিন পাঁচ হাজারের উপরে বিক্রি করে থাকেন শুধু সোশ্যাল মিডিয়া সার্ভিস দিয়ে। আসলে তাদের কাজগুলো ছিল অনেক সুন্দর। তাই আপনিও চাইলে সুন্দর ভাবে কাজ করে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারেন।

শেষ কথা:

এখানে যে পাঁচটি ইনকামের উপায় সম্পর্কে বলা হয়েছে। এগুলো পুরোপুরি সত্যি। আপনি যদি ভেবে থাকেন যে আপনি এর মধ্যে যে কোন একটি উপায় অবলম্বন করে ইনকাম করবেন। তাহলে আমি আপনাকে বলব এই সম্বন্ধে আর ও বিস্তারিত তথ্য জানুন। কারণ আমি এই পোস্টে আপনাকে পুরোপুরি বিস্তারিতভাবে কিছুই বলিনি। বর্তমানে অনলাইনে ইনকাম এর নামে অনেকে প্রতারিত হচ্ছেন। আমি চাইনা আমার এই পোস্ট পড়ে কেউ প্রতারিত হোক। তাই আমি বলি অনলাইনে ইনকাম ব্যাপারে অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করবেন। কখনো যদি আপনাকে কেউ বলে এমন একটি কাজ আছে যেটা করলে তোমাকে এত টাকা দেব। তাহলে আপনি সেখানে সাবধানতা অবলম্বন করবেন। কারণ হতে পারে সে একজন প্রতারক। আপনাকে দ্বারা কাজ করে পেমেন্ট করবে না। অথবা আপনার থেকে টাকা হাতিয়ে নেবে। বর্তমানে অনলাইন ইনকামের নামে অনেকে প্রতারিত হচ্ছেন। তাই সাবধান হন।
ভালো লাগলে এই পোস্ট পড়তে পারেন প্রতিদিন বিনামূল্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করবেন যেভাবে। না দেখলে মিস করবেন। আপনার জন্য শুভকামনা

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

BanglaTricks2 এরনীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url